Skip to main content

বাংলাদেশে লাইসেন্স পেয়েছে, এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংক

 

 
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস, মার্কিন এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংক এর লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন। তিনি সোমবারে এই লাইসেন্স অনুমোদন করেন। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক গত ২৫ মার্চ ‘নন-জিওস্টেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিস অপারেটর ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক লাইসেন্সিং গাইডলাইন জারি করেছে বলে জানায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। এই গাইডলাইনের আওতায় স্টারলিংক সার্ভিসেস বাংলাদেশ নন-জিওস্টেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিস অপারেটর লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রযোজ্য ফি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বরাবর আবেদন করেছে। গত ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ২৯৪তম কমিশন সভায় প্রতিষ্ঠানটির অনুকূলে আবেদনকৃত লাইসেন্স ইস্যুর জন্য নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

Comments

Popular posts from this blog

“ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০২৫” - Education & Others-এর পক্ষ থেকে এক অনন্য আয়োজন

Event Logo পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংগঠন Education & Others আয়োজন করতে যাচ্ছে একটি ব্যতিক্রমধর্মী ও মূল্যবোধসম্পন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা - “ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০২৫”। ইসলামী ভাবধারা ও সংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধর্মীয় জ্ঞান, সৃজনশীলতা এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসার ঘটানোই এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য। প্রতিযোগিতায় থাকছে ৫টি সেগমেন্টঃ ১. ইসলামিক কুইজ - হযরত মুহম্মদ (সা.)-এর জীবন ও ইসলাম ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর ২. আরবি ক্যালিগ্রাফি - নিজ হাতে আঁকা সৃজনশীল ক্যালিগ্রাফি ৩. ইসলামিক বুক ফটোগ্রাফি - ইসলামিক বই বা সংগ্রহভিত্তিক ছবি উপস্থাপন ৪. কুরআন তিলাওয়াত - আল-কুরআনের আয়াত তিলাওয়াত করার ভিডিও জমা ৫. ইসলামিক সঙ্গীত - ইসলামিক গান পরিবেশন করে ভিডিও উপস্থাপন পুরস্কার ও স্বীকৃতি: প্রতিটি সেগমেন্টে অংশগ্রহণকারী সকলের জন্য থাকবে পার্টিসিপেশন সার্টিফিকেট এবং Herat Studios এর পক্ষ থেকে  গিফট ভাউচার বিজয়ীদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় বই, ক্রেস্ট, প্রিমিয়াম বুকমার্ক ও টার্সেল, Herat Studios এর পক্ষ থেকে গিফট ভাউচার এবং প্রিন্টেড সার্টিফিকেট অংশগ্...

উচ্চশিক্ষায় ভর্তি প্রবণতা: সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান

বাংলাদেশে প্রতি বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষার ফলাফল প্রকাশের পরপর শুরু হয়  ভর্তি যুদ্ধ। শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে দেশের সারকারি - বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলতে ভর্তি হন। ভর্তি নিশ্চিত করার জন্য তারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহন করেন। এই পরীক্ষাগুলো অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন নিশ্চত করেন। অনেক ক্ষেত্রেই আর্থিক ব্যয় বা সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে শিক্ষার্থীরা সরকারি প্রতিষ্ঠানকে বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন। তবে এর বিপরিতে অন্য একটি চিত্র দেখা যায় যে, অনেকেই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন নিশ্চিত করতে পারেন না। তখন তারা হতাশায় ভুগেন। এমনকি অনেক কটু কথা শুনতে হয় তাদেরকে। যারা সরাকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন নিশ্চিত করতে পারেন না, তাদের নামের পাশে ব্যর্থতার ট্যাগ লাগিয়ে দেওয়া হয়। আমাদের দেশে এমন একটি কালচার তৈরি হয়েছে এবং জনগণ এই কালচারটি চর্চা করে আসছেন। প্রক্রিতপক্ষে এই চর্চা দেশের শিক্ষা ও উন্নতির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য ক্ষতিকর দিক। যদি পরিসংখ্যান এর দিকে লক্ষ্য করা হয় তাহলে দেখা য...